ছাত্রদের মধ্যে অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ যে বৈশিষ্ট্যটা থাকা দরকার তা হলো প্রশ্ন করার ক্ষমতা, পড়ালেখা তো বাসাতেও করা যায়। তবে বিদ্যালয়কে যেটি অনন্য করে তা হলো তাদের প্রশ্ন করার সুযোগ দেয়া। — এপিজে আবুল কালাম আজাদ
গরীব ও মেধাবী শিক্ষার্থীদের জন্য রয়েছে ডিসকাউন্ট সুবিধা। দ্ররিদ্রতা যেন শিক্ষার অন্তরায় না হয় এবং মেধাবী শিক্ষার্থীদের উৎসাহ প্রদানের জন্য আমরা সবার কথা বিবেচনা করে ডিসকাউন্ট ব্যবস্থা রেখেছি।
আমাদের শিক্ষক/ শিক্ষিকামন্ডলী অতি সাবলীল ও সহজ ভাবে ছাত্রদের কে পাঠদান করে থাকেন। পড়ালেখার প্রতি ছাত্রদের মনযোগ বৃদ্ধি ও সুশিক্ষা নিশ্চিত করাই আমাদের লক্ষ্য
আমাদের রয়েছে সুন্দর ও নিরিবিলি পরিবেশ সাথে শীতাতপ ব্যবস্থা। অতি গরমে যখন কোনো কিছুর ভালো লাগে না, এমতবস্থায় লেখাপড়া মনযোগের সহিত করতে আমার শীতাতপ নিয়ন্ত্রয় ব্যবস্থা গুরুত্ব দিয়েছি।
ষষ্ঠ শ্রেণি হলো মাধ্যমিক স্তরের প্রথম ধাপ। এখানে নতুন জ্ঞান, দক্ষতা ও পরিবেশের সাথে পরিচিতি ঘটে। নতুন শিক্ষাক্রমের মাধ্যমে কৌতূহল বাড়ান এবং প্রতিটি ক্লাসকে উপভোগ করুন। শুভকামনা!
সপ্তম শ্রেণি নতুন কারিকুলামে অভ্যস্ত হওয়ার গুরুত্বপূর্ণ ধাপ। এটি আপনার সৃজনশীলতা ও অনুসন্ধিৎসু মনকে বিকশিত করবে। পাঠ্যক্রমের প্রতিটি বিষয়ে সক্রিয় অংশগ্রহণ করুন এবং জ্ঞান অর্জনে মনোযোগী হন।
অষ্টম শ্রেণি হলো জেএসসি (JSC) পরীক্ষার প্রস্তুতি পর্ব। এটি পরবর্তী স্তরের ভিত্তি তৈরি করে। গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলো মনোযোগ সহকারে শিখুন। নিয়মিত পড়াশোনা ও অনুশীলন আপনাকে ভালো ফল পেতে সাহায্য করবে।
নবম শ্রেণি মাধ্যমিক শিক্ষাজীবনের ভিত্তি। এটি নতুন শাখা (বিজ্ঞান/মানবিক/ব্যবসায়) নির্বাচনের বছর। এখন থেকেই মূল বিষয়গুলোতে দৃঢ় ধারণা তৈরি করুন। নিয়মিত অধ্যবসায় আপনাকে সাফল্যের পথে এগিয়ে নিয়ে যাবে।
দশম শ্রেণি হলো এসএসসি পরীক্ষার প্রবেশদ্বার। এই কোর্সে গভীর মনোযোগ দিন। নিয়মিত অনুশীলন এবং সঠিক প্রস্তুতি নিশ্চিত করবে আপনার উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ ও উচ্চশিক্ষার পথ। কঠোর পরিশ্রমই সাফল্যের চাবিকাঠি।
মোট শিক্ষক সংখ্যা
মোট শ্রেণীকক্ষ
প্রতি বছর ইভেন্ট সংখ্যা
মোট শিক্ষার্থী সংখ্যা